রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০২ অপরাহ্ন

এক বছরে প্রাণ গেলো সাড়ে ৪ শতাধিক বাংলাদেশির

এক বছরে প্রাণ গেলো সাড়ে ৪ শতাধিক বাংলাদেশির

স্বদেশ ডেস্ক: বৃটেনে করোনা মহামারীর কারণে প্রায় এক বছর ধরে করুণ অবস্থা বিরাজ করছে। প্রতিদিন নতুন নতুন আক্রান্ত ও মৃত্যুর খরব বৃটেনের মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। এর মধ্যে যোগ হয়েছে নতুন ভাইরাস আতংক। বর্তমানে দেশটিতে লকডাউন জারি থাকায় বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রেস্টুরেন্ট, পাব, মার্কেট, সৈকত, স্টেডিয়াম, জিম, লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন ধরনের হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান। তারপরও প্রতিদিন চারদিকে মৃত্যু আর আক্রান্তের খবর। এপর্যন্ত দেশটিতে প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে গত তিন মাসে দুই শতাধিকের ওপরে মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। পরিচিতজন ও স্যোসাল মিডিয়ার মাধ্যমে কিছু কিছু মৃত্যুর সংবাদ জানা গেলেও বেশির ভাগই অজানা থেকে যাচ্ছে।

বর্তমানে দেশটিতে বহু বাংলাদেশিসহ মুসলিমরা মৃত্যুবরণ করার ফলে লাশের জানাজা, দাফন-কাফন করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সময় যত গড়াচ্ছে লাশের মিছিল আরো দীর্ঘ হচ্ছে। বর্তমানে মর্গগুলোতে সারি সারি লাশ। মুসলিমদের জানাজা ও গোরস্থানগুলোতে লাশ দাফনে সিরিয়াল পেতে বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে। একেকটি লাশ দাফন-কাফনে ৪/৫ দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে।

এদিকে, করোনায় বৃটেনে এপর্যন্ত মোট ১ লাখ ১৩ হাজার ৮৫০ জন মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩৯ লাখ ৭২ হাজার ১৪৮ জন (৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ এপর্যন্ত)। এর মধ্যে বিশিষ্টজনসহ প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছেন। বাংলাদেশিসহ মুসলিম হবে ১ হাজারের উপরে। এখানেই শেষ নয়, এক বছরে করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে এনএইচএস-এর দুই শতাধিক ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা মৃত্যুবরণ করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বে যুদ্ধেও বৃটেনে এত মানুষ প্রাণ হারাননি। তবে আশার কথা হলো- দেশটিতে ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়েছে এবং এপর্যন্ত ১ কোটি ২৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪৮৬ জন মানুষ প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে ৫ লাখ ১৬ হাজার ৩৯২ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বাংলাদেশী কমিউনিটির বিষয়ে কথা হয় ব্রিকলেইনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ব্রিটেনের প্রাচীনতম বাংলা পত্রিকা জনমত-এর সহকারী সম্পাদক মুসলেহ উদ্দিন আহমদের সাথে। তিনি বলেন, বর্তমানে আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে বহু পরিচিতজন মৃত্যুবরণ করেছেন। হাজার হাজার বাংলাদেশি মানুষ আক্রান্ত রয়েছেন। প্রায় ঘরে করোনা রোগী। কার নাম বলবো। শেডওয়েলের ব্যবসায়ী সাব্বির উদ্দিন বলেন, লন্ডনের পরিস্থিতি খুবই খারাপ, এক ঘরে ৩/৪ জন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করছেন। আমার পরিচিত অনেকে মারা গেছেন, অসুস্থ বহু সংখ্যক।

এ ব্যাপারে ইউরোপের সর্ববৃহৎ ইস্ট লন্ডন মসজিদ-এর ডাইরেক্টর দেলওয়ার খান বলেন, বর্তমানে আমরা প্রতিদিন ৩/৪ জন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী লাশের জানাজা পড়াচ্ছি। আগে অনেক বেশি ছিলো। প্রতি জানাজায় ৩০ জন অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্রিকলেইন মুসলিম ফিউনারেল সার্ভিসের (লাশ দাফন-কাফনকারী) ডাইরেক্টর পারভেজ ক্রোরেশি বলেন, গত বছরের নভেম্বর, ডিসেম্বর ও এই বছরের জানুয়ারী এই তিন মাসে ২০০ শত লাশ দাফন-কাফন করেছি। এর মধ্যে ৯৯ পার্সেন্ট করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে। তবে মোট হিসাব দেওয়া সম্ভব নয়, কারণ আমরা একা দাফন-কাফন করি না। আরো তিনটি ফিউনারেল সার্ভিস রয়েছে। আমরা আগে প্রতিদিন ৫/৬ জন করে দাফন-কাফন করতাম, এখন লকডাউন জারি রয়েছে এবং মানুষও সচেতন হয়েছে, পাশাপাশি ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হওয়ায় একটু কমে গেছে। তিনি বলেন, বেশী দাফন করা হয় চিংওয়েলের গার্ডেন অফ পিসে এবং সাউথ লন্ডনের সিডকাপের ইটারনেল গার্ডেন গোরস্থানে। ইটারনেল হলো টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের নিজস্ব জায়গা। এখানে কাউন্সিলের বাসিন্দারা কম খরচে দাফন করতে পারেন।
এপর্যন্ত করোনাভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছেন, বিলেতে বাংলা পত্রিকা সপ্তাহিক সুরমার প্রধান সম্পাদক ফরীদ আহমদ রেজার মাতা সৈয়দা সুফিয়া আহমেদ, বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যাক্তিত্ব ও বেডফোর্ড শহরের আলহাজ্ব খসরু চৌধুরী, বৃটেনের এরোমা আইস ক্রিমের স্বত্ত্বাধিকারী হাজী আব্দুল খালেদ, বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রসৈনিক ও প্রোগ্রেসিভ ইয়ুথ অর্গানাইজেশনের সাবেক সহ-সভাপতি  আব্দুস সালাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা, লেইন স্টোনের বাসিন্দা ও সিলেটের ছড়ারপারের আলহাজ্ব আনোয়ার উদ্দিন গামা, মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর ও কমলগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য তোয়াবুর রহিম, লন্ডনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রীরামিশি গ্রামের বাসিন্দা আলহাজ্ব আব্দুল কুদ্দুস ও তার ভাই মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আবুল লেইছ, হ্যারো বেঙ্গলি এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সাবেক শিক্ষক নীরু মতিন, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক লন্ডন শহরের বাসিন্দা মজুমদার আলী, বিশ্বনাথ দারুল উলুম কামিল মাদ্রাসার সাবেক শিক্ষক ক্বারী মো: ইসহাক আলী, ইউরোপের সর্ববৃহৎ বড় মসজিদ ইস্ট লন্ডন এর প্রধান ইমাম ও খতিব শায়ক আব্দুল কাইয়ুম এর ছোট ভাই আব্দুল বাতেন, ফরেস্ট গেইটের বাসিন্দা হাজী আব্দুল কাদের, গোলাপগজ্ঞ হেল্পিং হ্যান্ড ইউকের সদস্য ও বার্মিংহামের শফিকুর রহমান ইসাক, বরই কান্দিদর খছরু মিয়া, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি নজরুল ইসলামের বোন ও ভাগ্নি, ছাত্রদল নেতা ফাত্তাহ, বিএনপির নেতা তছির আলী ও  ইস্ট লন্ডন বিএনপির সহ-সভাপতি জহিরুল হক জহির, লজিনা ট্রাস্ট ইউকের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল আজিজ, হান্সলোর বাসিন্দা সাবেক শিক্ষক মুহাম্মদ দায়ীম উল্লাহ ও তার স্ত্রী রিজিয়া উল্লাহ, লন্ডন শহরের বাসিন্দা, সেমাজসেবী তছির আলী ও তার ছেলে রুবেল মিয়া, বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর এডুকেশন ট্রাস্টের অন্যতম ট্রাস্টি আবুল কাসেম খালিসদার, বিশ্বনাথের আব্দুল গাফ্ফার নছির, সাংবাদিক রহমত আলীর পাতনী, জগন্নাথপুর ব্রিটিশ-বাংলা এডুকেশন ট্রাস্টের ফাউন্ডার চেয়ারম্যান এম এ আহাদ, লন্ডন ফরেস্ট গেইটের বাসিন্দা বিশিষ্ট মুরব্বি তারা মিয়া, বিশ্বনাথে শেখ মঈনুর রহমান ও তার ভাই লন্ডন ইলফোর্ড এ বসবাসকারী আকবালুর রহমান, লন্ডন মহানগর বিএনপির সভাপতি ফয়জুল ইসলামের মামাত ভাই খাইরুল ইসলাম, এক পরিবারের চার ভাই শওকত, রতন, মিরাজ ও আলম (তারা সবাই ইতালি থেকে বৃটেনে এসেছিলেন), বিশ্বনাথ ইলিমপুরের বাসিন্দা আলকাছ আলী (গয়াছ মিয়া), বিশ্বনাথ টেংরা গ্রামের আব্দুল মন্নান ও স্ত্রী, ম্যানচেস্টারের মাওলানা দেলওয়ার হোসেন, ঢাকা দক্ষিণের ইসলাম পুরের নুরুল ইসলাম, ম্যানচেস্টারের মোয়াজ্জেম হোসেন, যুক্তরাজ্যে সফরত মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ মাহমুদুর রহমান, লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটসের বাসিন্দা গোলাপগঞ্জ বাগিরঘাটের আফরোজ আলী, সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার মুফতিরগাও গ্রামের বাসিন্দা মোহাম্মদ তোয়াহিদ আলী, একই উপজেলার বাওয়ানপুর গ্রামের বাসিন্দা ও লন্ডন শহরের হাজী মশহুদ আলী, লন্ডন শহরের বেথনালগ্রীনের বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার দীঘলী গ্রামের মখদ্দুছ আলী, লন্ডনের শহরের বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার ব্যাবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুল নুর, লন্ডন শহরের বো এলাকার বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার হাবিবুর রহমান, লন্ডন নিউহামের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথ উপজেলার সাবাজপুর গ্রামের সুরুজ আলী, ব্রিটেনের কেন্টের বাসিন্দা ও নারায়ণগঞ্জের শফিকুল ইসলাম, কেন্টের বাসিন্দা ও সিলেটের আলী, বৃটেনের রসডেল এর বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের আব্দুল সোবহান কামালী, রসডেল এর বাসিন্দা ও মৌলভী বাজারের মোতাহির আলী, ইপ্সউইচের বাসিন্দা ও নবীগজ্ঞ উপজেলার দরবেশ পুরের কবির আহমদ, ইলর্ফোটের বেনটনের বাসিন্দা ও ছাতক উপজেলার জাউয়ার শাহ আলাউর রহমান, লন্ডন বেনজনসন রোডের বাসিন্দা ঢাকা ডেমরা এলাকার শাহাজান আলী, লন্ডনের কুইন্সপার্কের বাসিন্দা ও ওসমানীনগর থানার উমরপুর গ্রামের আলতু মিয়া,বামিংহামের বাসিন্দা ও নবীগজ্ঞের আব্দুল হক চৌধুরী,একই এলাকার সুরু মিয়া, উডগ্রীনের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথ বাওয়ানপুরের মাসুদ আলী, ডকল্যান্ডের বাসিন্দা ও গোলাপগঞ্জ লামা মনোহরপুরের হাজী ফখরুল ইসলাম, ইলফোর্ডের বাসিন্দা একাউন্টেন্ট দাউদুর রহমান, এজলিংটনের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথ দোর্জাকাফনে আব্দুল মনাফ,ইউরোপের তাবলীগ জামাতের আমির জুইসবাড়ীর বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার ইঞ্জিনিয়ার জগন্নাথপুর আব্দুল মুকিত, লন্ডনের হ্যাকনি হোমারটন হাসপাতালের ইউরোলজি বিভাগের কনসালট্যান্ট ও নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাঁক ইউনিয়নের কামার গাঁও গ্রামের বাসিন্দা ডাক্তার আব্দুল মাবুদ চৌধুরী, ব্যসায়ী চৌধুরী ফয়সল, লিভারপুলের বাসিন্দা ও ওসমানীনগর থানার খুজকিপুর গ্রামের খলিলুর রহমান, কেনিং টাউনের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথ কোনারাই গ্রামের বদরুল ইসলাম টুনু, স্টেপনী গ্রীনের বাসিন্দা ও বিয়ানী বাজার দাসউড়া গ্রামের মৌলানা আব্দুল মুকিত, বাগের হাট জেলার দোমলারাই গ্রামের ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান শেখ, লুটনের বাসিন্দা ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সিলামের দিবুল আহমদ, এর চার দিনের মাথায় মারা যান দিবুল আহমদের মাওলানা লুইসামের তৌহিদ আহমদ, জগন্নাথপুর শ্রীরামিশির ফিরুজ আলী সুফি, রেড ব্রিজের কাজী বাদল, নিউফোর্ডের হাজী মনির, বিশ্বনাথের আব্দুল হাই, ছাতকের আনসার মিয়া, শাহাজালাল মসজিদের ইমাম মুফতি মরতুজ হোসেইন খান, বিয়ানীবাজারের আফসার উদ্দিন, বাংলা টাউনের মনির মিয়া, হলবনের বাসিন্দা ও মৌলভীবাজারের আবুল কালাম, লন্ডন গ্রীন স্ট্রিটের বাসিন্দা ও দিরাই জগদল গ্রামের সদরুল হক, বিয়ানী বাজার শ্রীধরা গ্রামের আলহ্জ্বা রউফুল ইসলাম, লন্ডন ক্যামডেন টাউনের সিরাজ উদ্দিন, ইলর্ফোটের বিলাল আহমদ, নড়াইলের মখছুদুল আলম বাদল, ফেনির চৌধুরী ইসলাম, লন্ডনের মনসুর খান, লন্ডন প্লাষ্টের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথের হাজী সোলেমান, পপলার বাসিন্দা ও গোলাপগঞ্জের জামিল আহমদ, ম্যানচেস্টারের বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর কুবাজপুর গ্রামের আলহাজ্ব আতিকুর রহমান, ওয়েস্ট লন্ডনের বাসিন্দা ও লালাবাজার বনগাঁও গ্রামের রুপজান বিবি, ম্যানচেস্টারের হাইডের বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলারতিলক গ্রামের হাজী মনসুর খান, ইলফোর্ডের বাসিন্দা ও গোলাপগঞ্জ উপজেলার তুড়ুগাঁও গ্রামের ব্যবসায়ী দিলাল আহমদ, ইজলিংটনের বাসিন্দা ও মৌলভীবাজার পাগুলিয়ার এরশাদ মিয়া, লন্ডন হোয়াইটচ্যাপলের বাসিন্দা ও জগন্নাথপুর উপজেলার শাহার পাড়া গ্রামে, বিয়ানী বাজারের ছনগ্রামের বাসিন্দা জমসেদ আলী, আলহাজ্ব বদরুল, মফিজুল ইসলাম বকুল, হাজী হিরা মিয়া, হাজী আহমেদ আল, হাজী মদরিছ আলী, মাহমুদুর রহমান, জসিম উদ্দিন, আব্দুস ছাত্তার, হাজী গোলাম রাব্বানী, সৈয়দ আশরাফ অলী, হাজী ফখরুল ইসলাম, আলতাব আলী, শহিদ মিয়া, মুহিবুর রহমান চৌধুরী, রাকিব আলী, মুসফিক আহমদ চৌধুরী, হাজী নোয়াজ উল্লাহ, তফজ্জুল আলী উরফে চান্দ আলী, দিলন আহমদ, এনামুল ওয়াহিদ, লন্ডন প্লাষ্টের বাসিন্দা ও বিশ্বনাথের হাজী সোলেমান, পপলার বাসিন্দা ও গোলাপগঞ্জের জামিল আহমদ। সর্বশেষ শনিবার মৃত্যুবরণ করেন নর্থ লন্ডনের বাসিন্দা ও মৌলভীবাজারের জেলার বাবলু মিয়া।
প্রসঙ্গ, লন্ডন শহরের টাওয়ার হ্যামলেটসের কাউন্সিলের বাসিন্দাদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রায় ১০ বছর পূর্বে তৎকালীন বাংলাদেশী বংশোভূত মেয়র লুৎফুর রহমান ইটারনেল গার্ডেন কবরস্থান প্রতিষ্ঠা করেন। তখন একটি কবরের জায়গা ক্রয় করতে দাম পড়তো ৬শ’ পাউন্ড। বর্তমানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩৩ পাউন্ডে। তবে গার্ডেন অব পিসের চেয়ে অনেক কম। এখানে দাফন করতে লাগে ৩৯০০ পাউন্ড। টাওয়ার হ্যালেটস থেকে উভয় কবরস্থানের দূরত্ব প্রায় সমান হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877